একটি দেশের সংস্কৃতির অনেকটাই ফুটে উঠে সে দেশের চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। একজন অভিনয় শিল্পীর পোশাক, স্টাইল ও ভাষায় থাকে নিজ দেশের সংস্কৃতির ছাপ। তিনি তার সাবলিল অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের মনে স্থান করে নিবেন এটাই স্বাভাবিক।
চলচ্চিত্রে কুরুচিপূর্ণ অশ্লীলতা দিয়ে বেশিদিন টিকে থাকা যায় না। ঢাকাই সিনেমায় যেমনটা হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত। এ সময় অশ্লীল সিনেমার নায়িকা হিসেবে খ্যাত মুনমুন, ময়ূরী, পলি, ঝুমকাসহ আরও অনেকে। ঢাকাই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে এখন এসব নায়িকার অস্তিত্ব মুছে গেছে।
কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, বর্তমান প্রজন্মের কয়েকজন অভিনেত্রী দ্রুত নিজেকে টাইমলাইনে নিয়ে আসার জন্য বেশ খোলামেলা পোশাকে নিজেদের উপস্থাপন করছেন। তারা হয়তো জানে না যে, অশ্লীলতা আমাদের সমাজ ব্যবস্থার সঙ্গে একেবারেই বেমানান, এদেশের চলচ্চিত্রপ্রেমীরা কোনোদিনই অশ্লীলতাকে সমর্থন করেননি। তেমনি একজন অভিনেত্রীকে নিয়ে আজকের এই বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন।
বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নিজের একটি নগ্ন ছবি পোস্ট করলেন অভিনেত্রী রেশমি অ্যালন। কয়েক ঘন্টা আগে তিনি এ ছবিটি পোস্ট করেন।
কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, বর্তমান প্রজন্মের কয়েকজন অভিনেত্রী দ্রুত নিজেকে টাইমলাইনে নিয়ে আসার জন্য বেশ খোলামেলা পোশাকে নিজেদের উপস্থাপন করছেন। তারা হয়তো জানে না যে, অশ্লীলতা আমাদের সমাজ ব্যবস্থার সঙ্গে একেবারেই বেমানান, এদেশের চলচ্চিত্রপ্রেমীরা কোনোদিনই অশ্লীলতাকে সমর্থন করেননি। তেমনি একজন অভিনেত্রীকে নিয়ে আজকের এই বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন।
বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নিজের একটি নগ্ন ছবি পোস্ট করলেন অভিনেত্রী রেশমি অ্যালন। কয়েক ঘন্টা আগে তিনি এ ছবিটি পোস্ট করেন।
ছবি প্রকাশের পরপরই তার ভক্তরাই এ নিয়ে তুমুল সমালোচনা শুরু করেছেন। তবে এ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না রেশমি। এ ছবিটিতে তাকে বেশ সাহসী রুপে দেখা গেছে।
এর আগেও তিনি বেশ খোলামেলা পোশাকে ছবি পোষ্ট করেছেন। তার রগরগে পোশাককে আন্তর্জাতিক মানের বলে মনে করছেন তিনি! হয়তো একটিবারের জন্যে ভাবেননি যে, বাংলাদেশের কালচারের সঙ্গে তা বেমানান।
এর আগে রেশমি অ্যালন তার সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস লিখেন যে, ‘তার সঙ্গে কাজ করতে বুকের পাটা লাগে। যে সকল ফিল্ম ডিরেক্টরের বুকের পাটা আছে, তারাই রেশমী অ্যালন এর যোগ্য। দর্শক এখন নতুন কিছু চায়।’
তিনি তার স্ট্যাটাস আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশকে সরকার ২০২১ সালের মধ্যে সিঙ্গাপুরের মতো করবেন। কিন্তু কবে? কিভাবে? কখন?’
প্রশ্ন তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর বানানোর উত্তর প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘সবার আগে মন মানসিকতা পাল্টাতে হবে, তাহলেই দেশ পাল্টে যাবে। আর এটা পাল্টাতে পারে মিডিয়া। মিডিয়াই পারে দর্শকদের ভালো কিছু দিতে। পাশাপাশি এ জন্য দরকার সাহসী ডিরেক্টর।’
রেশমি অ্যালন ফেসবুকে আরও লিখেন, ‘রেশমী অ্যালন, নায়লা নাঈম এর মতো কিছু মডেলই পারবে বাংলাদেশকে বিশ্ব মিডিয়া নিয়ে যেতে।’
এর আগেও তিনি বেশ খোলামেলা পোশাকে ছবি পোষ্ট করেছেন। তার রগরগে পোশাককে আন্তর্জাতিক মানের বলে মনে করছেন তিনি! হয়তো একটিবারের জন্যে ভাবেননি যে, বাংলাদেশের কালচারের সঙ্গে তা বেমানান।
এর আগে রেশমি অ্যালন তার সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস লিখেন যে, ‘তার সঙ্গে কাজ করতে বুকের পাটা লাগে। যে সকল ফিল্ম ডিরেক্টরের বুকের পাটা আছে, তারাই রেশমী অ্যালন এর যোগ্য। দর্শক এখন নতুন কিছু চায়।’
তিনি তার স্ট্যাটাস আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশকে সরকার ২০২১ সালের মধ্যে সিঙ্গাপুরের মতো করবেন। কিন্তু কবে? কিভাবে? কখন?’
প্রশ্ন তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর বানানোর উত্তর প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘সবার আগে মন মানসিকতা পাল্টাতে হবে, তাহলেই দেশ পাল্টে যাবে। আর এটা পাল্টাতে পারে মিডিয়া। মিডিয়াই পারে দর্শকদের ভালো কিছু দিতে। পাশাপাশি এ জন্য দরকার সাহসী ডিরেক্টর।’
রেশমি অ্যালন ফেসবুকে আরও লিখেন, ‘রেশমী অ্যালন, নায়লা নাঈম এর মতো কিছু মডেলই পারবে বাংলাদেশকে বিশ্ব মিডিয়া নিয়ে যেতে।’
স্ট্যাটাসের পাশাপাশি রেশমি অ্যালন তার বেশ কিছু খোলামেলা ছবিও আপলোড করেছেন ফেসুবকে। রেশমির খোলামেলা ছবি এবং তা সমর্থন করে ফেসবুকের স্ট্যাটাসটি পড়ে, অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে ছোট পোশাক দিয়েই কী বাংলা সিনেমার উন্নয়ন করতে চান রেশমি? দর্শক নতুন কিছু চায় এটা সত্যি কিন্তু তাই বলে দর্শক অশ্লীলতা চায় না।
ঢালিউড চলচ্চিত্র শিল্প যখন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ভালো গল্পের সিনেমাও নির্মিত হচ্ছে, কিন্তু ঠিক সে সময়ই কয়েকজন মডেল ও অভিনয় শিল্পী কুরুচিপূর্ণ পোশাকে নিজেদেরকে উপস্থাপন করে চলেছেন।
রেশমি অ্যালন অন্য এতো স্ট্যাটাসে লিখেন, যে, শুধু দেশের মিডিয়াতেই নয়, বিশ্বমিডিয়ায় বাংলাদেশকে তিনি তুলে ধরতে চান অনন্য উচ্চতায়। এ প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘আমি সবাইকে জানিয়ে দিতে চাই ভারতের চেয়ে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই। আমি যদি একজন বাংলাদেশি হিসেবে নিজেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, সেটা অবশ্যই আমার দেশের জন্য পরিচিতি ও সম্মান বৃদ্ধি করবে।’
ঢালিউড চলচ্চিত্র শিল্প যখন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ভালো গল্পের সিনেমাও নির্মিত হচ্ছে, কিন্তু ঠিক সে সময়ই কয়েকজন মডেল ও অভিনয় শিল্পী কুরুচিপূর্ণ পোশাকে নিজেদেরকে উপস্থাপন করে চলেছেন।
রেশমি অ্যালন অন্য এতো স্ট্যাটাসে লিখেন, যে, শুধু দেশের মিডিয়াতেই নয়, বিশ্বমিডিয়ায় বাংলাদেশকে তিনি তুলে ধরতে চান অনন্য উচ্চতায়। এ প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘আমি সবাইকে জানিয়ে দিতে চাই ভারতের চেয়ে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই। আমি যদি একজন বাংলাদেশি হিসেবে নিজেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, সেটা অবশ্যই আমার দেশের জন্য পরিচিতি ও সম্মান বৃদ্ধি করবে।’
রেশমি অ্যালন মিজানুর রহমান শামীমের ধ্বংস মানব, আলমগীর হোসেনের পরকীয়া ও তারেক মাহমুদের চটপটি সিনেমায় কাজ করেছেন। এর মধ্যে দুটি সিনেমাতেই আইটেম গানে রয়েছেন তিনি।
চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ছোট পর্দায় কাজও করেছেন রেশমি। বাদল আহমেদ সাগরের তাল-বেতাল, শাহাদাত হোসেন ভুবনের মুশকিল আহসান ও আলী সুজনের পড়ে না চোখের পলক নাটকগুলোতে কাজ করেছেন তিনি।
চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ছোট পর্দায় কাজও করেছেন রেশমি। বাদল আহমেদ সাগরের তাল-বেতাল, শাহাদাত হোসেন ভুবনের মুশকিল আহসান ও আলী সুজনের পড়ে না চোখের পলক নাটকগুলোতে কাজ করেছেন তিনি।

0 comments: