‘ভালোবাসার রং’ দিয়ে শুরু২০১২ সালে। মাঝখানে কেটে গেছে তিনটি বছর। অভিনয়ের নেশায় ছুটে চলেছেন। ক্রমাগতভাবেই। তাঁর লক্ষ্য, টার্গেট চলচ্চিত্র অঙ্গনে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা। আর ‘প্রবল’ আগ্রহ নিয়ে সামনে এগিয়ে চলা। নিজেকে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী রূপে রূপায়ন করা। পাঠক, বলছি বর্তমান প্রজন্মের তরুণ অভিনেতা বাপ্পী চৌধুরীর কথা; যিনি ইতোমধ্যেই তাঁর অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের নজর কেড়েছেন। ঢাকাই ছবির বর্তমান প্রজন্মের অভিনেতা বাপ্পী অভিনীত ‘সুইটহার্ট’ ছবি গত সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে। এ ছবিতে তার বিপরিতে অভিনয় করেছেন বিদ্যা সিনহা মিম। এছাড়া বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা রিয়াজও এতে অভিনয় করেছেন। বাপ্পি তিন বছরের ক্যারিয়ারে অল্প সময়ের মধ্যে দর্শকদের বেশকিছু দারুণ ছবি উপহার দিয়েছেন। আর সুইটহার্ট ছবির মাধ্যমে বাপ্পির ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। ছবিটির দর্শক প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন? এমন প্রশ্নর জবাবে এই অভিনেতা জানান, ‘সুইটহার্ট এ সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো- আমরা অনেক নতুন দর্শক পেয়েছি। যারা সাধারণত প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখেন না। এবার তারাই প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখছেন। তাদের ভাষ্য অনেকটাই এরকম, ‘নতুন একজন শিল্পী খুঁজে পেয়েছেন তারা।’ এদিকে রিয়াজ ও বাপ্পী দুজন দু-প্রজন্মের অভিনেতা। রিয়াজের সঙ্গে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রিয়াজ ভাই অনেক ভাল একজন মানুষ। আমি তো তার ভক্ত হয়ে গেছি! যদিও রিয়াজ ভাইয়ের সাথে আমার কখনও একসাথে কাজ হয়নি। দুজনেরই আলাদা আলাদা শুটিং হয়েছে। তবে একটি বিষয় না বললেই নয়, রিয়াজ ভাইয়ের সাথে যখন আড্ডা দিয়েছি। সেসময়গুলো অনেক দারুণ ছিল।’ বর্তমানে বাংলা ছবির একটি সংকটকাল চলছে। এ নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনাও হচ্ছে। অনেকেই বলছেন বাংলা চলচ্চিত্র আবার তার পুনঃযৌবন ফিরে পাবে। কিন্তু এ বিষয়টিকে বাপ্পীর বক্তব্য, ‘আমরা এখন সবাই মিলে যেভাবে ভাল কাজ করার চেষ্টা করছি। সেটা যেন অব্যাহত থাকে। আর প্রযোজকরা যেন আমাদের সাথে ভাল কাজের অংশীদার হন। তারপরও মাঝেমধ্যে টেনশন কাজ করে। তবে খারাপ যে আছি তা কিন্তু নয়। তবে যদি দীর্ঘ পরিকল্পনার কথা বলেন-সেখান থেকে বলব ‘বাংলোদেশে যেন নিকট ভবিষ্যতে বড় বাজেটের চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়্।দর্শকদের জন্য কি ধরনের ছবি নির্মাণ করলে তারা প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখবেন সে বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত। এদিকে বর্তমান প্রজন্মের যে কয়েকজন আলোচিত তরুণ অভিনেতা রয়েছেন তারমধ্যে বাপ্পী একজন। প্রতিযোগিতার দৌড়ে তাঁকে পাল্লা দিয়ে টিকে থাকতে হচ্ছে। ভাল কাজের পিছু ছুটতে হচ্ছে। অনেক ছবিরে প্রস্তাবকে না বলে দিতে হচ্ছে। এছাড়া নিজেকে পর্দায় নিত্য নতুন রূপে হাজির করার গড়তে হচ্ছে।‘আমি আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ভাল কাজ করার চেষ্টা করছি। যাতে বাপ্পির ডেফিনেশনটা বাপ্পি হয়েই থাকে। কেউ কখনও বাপ্পির অভিনয় দেখে বলেন নি বাপ্পী এই হিরো কিংবা অন্য কাউকে ফলো করছে। আর বাপ্পির প্রতিদ্বন্ধী বাপ্পি নিজেই। যারা ছবি প্রযোজনা করছেন। তাদের প্রতি বলতে চাই-‘তারা যেন আমাদের অভিনীত ছবিতে নিয়মিত লগ্নি করেন’। শিগগিরই বাপ্পীর আরও চারটি ছবি মুক্তির তালিকায় রয়েছে। আর ছবিগুলো হলো দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর এপার ওপার, জাকির হোসেনের অনেক দামে কেনা এবং আজব প্রেম। আর এখন শুটিং করছেন হিমেল আশরাফের সুলতানা বিবিয়ানা, ইফতেখার চৌধুরীর ওয়ানওয়ে, সোহেল বাবুর বাজে ছেলে ছবির। সাফি উদ্দীনের মিসকল। এছাড়া ইস্পাহানী আরিফ জাহানের মিশন মাদ্রিদ ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
বাপ্পীর ভালোবাসার রং মিশেছে সুইটহার্টে
‘ভালোবাসার রং’ দিয়ে শুরু২০১২ সালে। মাঝখানে কেটে গেছে তিনটি বছর। অভিনয়ের নেশায় ছুটে চলেছেন। ক্রমাগতভাবেই। তাঁর লক্ষ্য, টার্গেট চলচ্চিত্র অঙ্গনে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা। আর ‘প্রবল’ আগ্রহ নিয়ে সামনে এগিয়ে চলা। নিজেকে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী রূপে রূপায়ন করা। পাঠক, বলছি বর্তমান প্রজন্মের তরুণ অভিনেতা বাপ্পী চৌধুরীর কথা; যিনি ইতোমধ্যেই তাঁর অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের নজর কেড়েছেন। ঢাকাই ছবির বর্তমান প্রজন্মের অভিনেতা বাপ্পী অভিনীত ‘সুইটহার্ট’ ছবি গত সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে। এ ছবিতে তার বিপরিতে অভিনয় করেছেন বিদ্যা সিনহা মিম। এছাড়া বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা রিয়াজও এতে অভিনয় করেছেন। বাপ্পি তিন বছরের ক্যারিয়ারে অল্প সময়ের মধ্যে দর্শকদের বেশকিছু দারুণ ছবি উপহার দিয়েছেন। আর সুইটহার্ট ছবির মাধ্যমে বাপ্পির ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। ছবিটির দর্শক প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন? এমন প্রশ্নর জবাবে এই অভিনেতা জানান, ‘সুইটহার্ট এ সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো- আমরা অনেক নতুন দর্শক পেয়েছি। যারা সাধারণত প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখেন না। এবার তারাই প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখছেন। তাদের ভাষ্য অনেকটাই এরকম, ‘নতুন একজন শিল্পী খুঁজে পেয়েছেন তারা।’ এদিকে রিয়াজ ও বাপ্পী দুজন দু-প্রজন্মের অভিনেতা। রিয়াজের সঙ্গে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রিয়াজ ভাই অনেক ভাল একজন মানুষ। আমি তো তার ভক্ত হয়ে গেছি! যদিও রিয়াজ ভাইয়ের সাথে আমার কখনও একসাথে কাজ হয়নি। দুজনেরই আলাদা আলাদা শুটিং হয়েছে। তবে একটি বিষয় না বললেই নয়, রিয়াজ ভাইয়ের সাথে যখন আড্ডা দিয়েছি। সেসময়গুলো অনেক দারুণ ছিল।’ বর্তমানে বাংলা ছবির একটি সংকটকাল চলছে। এ নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনাও হচ্ছে। অনেকেই বলছেন বাংলা চলচ্চিত্র আবার তার পুনঃযৌবন ফিরে পাবে। কিন্তু এ বিষয়টিকে বাপ্পীর বক্তব্য, ‘আমরা এখন সবাই মিলে যেভাবে ভাল কাজ করার চেষ্টা করছি। সেটা যেন অব্যাহত থাকে। আর প্রযোজকরা যেন আমাদের সাথে ভাল কাজের অংশীদার হন। তারপরও মাঝেমধ্যে টেনশন কাজ করে। তবে খারাপ যে আছি তা কিন্তু নয়। তবে যদি দীর্ঘ পরিকল্পনার কথা বলেন-সেখান থেকে বলব ‘বাংলোদেশে যেন নিকট ভবিষ্যতে বড় বাজেটের চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়্।দর্শকদের জন্য কি ধরনের ছবি নির্মাণ করলে তারা প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখবেন সে বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত। এদিকে বর্তমান প্রজন্মের যে কয়েকজন আলোচিত তরুণ অভিনেতা রয়েছেন তারমধ্যে বাপ্পী একজন। প্রতিযোগিতার দৌড়ে তাঁকে পাল্লা দিয়ে টিকে থাকতে হচ্ছে। ভাল কাজের পিছু ছুটতে হচ্ছে। অনেক ছবিরে প্রস্তাবকে না বলে দিতে হচ্ছে। এছাড়া নিজেকে পর্দায় নিত্য নতুন রূপে হাজির করার গড়তে হচ্ছে।‘আমি আমার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ভাল কাজ করার চেষ্টা করছি। যাতে বাপ্পির ডেফিনেশনটা বাপ্পি হয়েই থাকে। কেউ কখনও বাপ্পির অভিনয় দেখে বলেন নি বাপ্পী এই হিরো কিংবা অন্য কাউকে ফলো করছে। আর বাপ্পির প্রতিদ্বন্ধী বাপ্পি নিজেই। যারা ছবি প্রযোজনা করছেন। তাদের প্রতি বলতে চাই-‘তারা যেন আমাদের অভিনীত ছবিতে নিয়মিত লগ্নি করেন’। শিগগিরই বাপ্পীর আরও চারটি ছবি মুক্তির তালিকায় রয়েছে। আর ছবিগুলো হলো দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর এপার ওপার, জাকির হোসেনের অনেক দামে কেনা এবং আজব প্রেম। আর এখন শুটিং করছেন হিমেল আশরাফের সুলতানা বিবিয়ানা, ইফতেখার চৌধুরীর ওয়ানওয়ে, সোহেল বাবুর বাজে ছেলে ছবির। সাফি উদ্দীনের মিসকল। এছাড়া ইস্পাহানী আরিফ জাহানের মিশন মাদ্রিদ ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

0 comments: