ঢলিউডের উঠতি অভিনেত্রী নাজনিন আখতার হ্যাপির
অন্তর্বাস এখন পুলিশের হাতে। জানা যায়, রুবেল-হ্যাপির অবৈধ যৌন
সম্পর্কের প্রকৃত সত্য উদঘাটন করতে মিরপুর থানার পুলিশ
তাদের পূর্ণ চেষ্টা চালাচ্ছে।
হ্যাপি এবং রুবেলের মামলাটি দিন দিন জটিল
হয়ে দাঁড়িয়েছে পুলিশের কাছে। তাই তথ্য প্রমাণ জোগাড়
করতে কিছুই বাদ দিচ্ছে না পুলিশ। এবার পুলিশের অস্ত্র হ্যাপির
অর্ন্তবাস।
নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে ইতিমধ্যেই এই মামলায় আরও কিছু
জিনিসের ফরেন্সিক টেস্টের আবেদন করেছেন
তদন্তকারী অফিসার মাসুদ পারভেজ।
মামলায় হ্যাপির আইনজীবী শাহজামান তুহিন হাওলাদার জানান, মামলার
তদন্তকারী অফিসার হ্যাপির ঘরের একটি পাপোস, হ্যাপির ব্যবহৃত
একটি নাইটি, বেশকিছু অন্তর্বাস এবং রুবেলের
একটি জার্সি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সেই অর্ন্তবাস, পাপোস,
নাইটি এবং জার্সিতে ডিএনএ-এর উপস্থিতি পাওয়া যায় কিনা দেখার জন্যই
ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করা হয়।
একই সঙ্গে রুবেলের ডিএনএ টেস্টের নির্দেশও
দিয়েছে আদালত। ফলে আরও বিপাকে ক্রিকেটার রুবেল
হোসেন।
হ্যাপির আইনজীবীর এক আবেদনের
পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর
রহমান এই আদেশ দেন। হ্যাপির দায়েরকৃত মামলায় রুবেল
বর্তমানে উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিনে আছেন। হ্যাপির
শারীরিক ফরেন্সিক রিপোর্টও চলে এসেছে পুলিশের হাতে।
এবং ফরেন্সিক রিপোর্টে দুয়ে-দুয়ে চার হয়ে গেলেই
কেল্লাফতে। সেক্ষেত্র ক্রিকেট
সেলিব্রিটি রুবেলকে গ্রেফতার করতে কোনও
সমস্যা হবে না পুলিশের।

0 comments: